ঘরে বসে ইনকাম করা সহজ উপায়

বর্তমান দুনিয়া দাঁড়িয়ে আছে তথ্য ও প্রযুক্তির ওপর। আর এই তথ্য ও প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে মানুষ নিজেরা প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে প্রফেশনাল ভাবে। বর্তমান যুগে দিন দিন ইন্টারনেট থেকে আয়ের এর সম্ভাবনা ও সুযোগ বেড়েই চলছে। অনেকেই চিরাচরিত চাকরির পরিবর্তে ইন্টারনেটে আয়ের তাদের ক্যারিয়ার হিসেবে নির্বাচন করছেন।

এই কনটেন্টে আমরা আমাদের সাথে আলোচনা করব  এমনই কিছু সম্ভাবনাময় অনলাইন কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে। প্রথমেই আপনাদেরকে জানিয়ে রাখা ভালো , আমাদের পোস্টে আমরা ইন্টারনেট থেকে আয়ের সাধারণ থেকে অসাধারণ ভাবে অ্যাডভান্স রেখেছে ক্ষেত্রেও উল্লেখ রেখেছি। শুধুমাত্র দক্ষতা ইউস করে কাজ স্টার করা যাবে এমন কিছু কাজের পাশাপাশি ইনভেস্ট করে এবং ইনকামের অসাধারণ প্রাইরেটি আছে এমন প্লাটফর্মের উল্লেখ ও রয়েছে আমাদের এই কনটেন্টে। 

অনলাইনে ইনকাম কি?

মলূত তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে মানুষ যে ধরনের আয় করার ক্ষেত্র তৈরি করে তাকেই আমরা অনলাইন ইনকাম নামের চিনি বা বলে থাকে। বউয়ের ভাষায় বলতে গেলে , অনলাইনে উপার্জন হল ইন্টারনেটের সাহায্যে অর্থ উপার্জনের এক পদ্ধতি ।যেমন ধরেন , এর মধ্যে রয়েছে একটি ওয়েবসাইটের মালি কানা , একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করা বা ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত অনলাইন উপার্জনের অন্য এক ধরনের পথ বেছে নেওয়া বোঝায়। অনলাইনে ইনকাম করা অনেক সহজ উপায়। কারণ এর জন্য কোন বিনিয়োগা সঠিক সময় নির্ধারণের প্রয়োজন নেই।আমরা যখন ইচ্ছা তখন যা খুশি তা করতে পারি। অনলাইন ইনকাম শুরু করতে পারি অন্য কোন ধরা বাধা নিয়ম নেই।  

অনলাইন এসে তারা ইনকাম করতে পারবে। 

অনলাইনে ইনকাম কারা করতে পারবে?

হ্যাঁ ! তবে অনেক কথা থেকে আছে। এই প্রশ্নটির উত্তর অনেকের কাছে অনেক কঠিন মনে হলে ও আমার কাছে কিন্তু খুব সহজ এর উত্তর ! যে কেউ এসে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবে না। এটা আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি। এর জন্য কিছু দক্ষতার প্রয়োজন হয়। কেননা অনলাইনে আয় করতে চাইলে প্রচুর পরিশ্রম করার মন-মানসিকতা থাকতে হয়। সেই সঙ্গে ধৈর্য থাকতে হবে। আর যেহেতু অনলাইনে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নগদ অর্থ পাওয়া যায় না। সেই জন্য অনেকে অধৈর্য হয়ে পড়ে। হাল ছেড়ে দিয়ে ব্যর্থ ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়।আর এ ভাবেই তারা অনলাইনে ইনকাম করতে পারে না।তাই বলেছে সবাই অনলাইনে ইনকাম করতে পারবে না। 

জন্য অনেকেই খুব দ্রুত হাল ছেড়ে দেয় , যা একটু বড় কারণ হয়ে দাঁড়ায় অনলাইনে সফলতা না পাওয়ার জন্য। কেননা এখানেই প্রচুর পরিমাণে চিকিৎসা শক্তির ও প্রয়োজন পড়ে।তাই আপনি যদি হাল ছেড়ে দেন , তাহলে কি আপনি সফলতা পাবেন। এই কথা এক বার ভাবেন। একবার সেটা চিন্তা করে দেখুন। সফলতা অত সহজে পাওয়া যায় না। এর জন্য আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। তাইলে আপনি সফলতা পাবেন। সফলতা পেতে হলে কত পরিশ্রম করতে হয়।সফলতা কি এত সহজে পাওয়া যায় ? এত সহজি যদি হতো তাহলে সবাই অনলাইনে ইনকাম করতে চাইতো। তবে আপনি সফলতা ধরতে পারবেন। 

উন্নতির শিকড়ে উঠতে পারবেন । সরাসরি বলতে গেলে , অনলাইনে সফলতা পাওয়ার জন্য শুরুতেই আপনাকে ডেভিলপ করতে হবে এবং নিজের স্কিল ডেভেলাপ বাড়াইতে হবে।কেউ যদি একবার নিজের স্কিল ডেভেলপ বাড়াতে পারে। আর এক বার অনলাইন থেকে ইনকাম করা শুরু করে তাহলে আমার মতে তার আর পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না। ঘুরে দাঁড়ানো সে শিখে যাবে। সে নিজের পায়ে নিজেই উঠে দাঁড়াতে পারবে। আর কারো কোন প্রয়োজন লাগবে না। আর কারো কোনো সাহায্য লাগবে না।কাউকে কোনো দরকার ও হবে না। কারো কাছে ছোট হতে হবে না। সবাই তাকে সম্মান করবে। 

আর আমাদের দেশে টাকা থাকলে সবাই ভালোবাসে।  আর না থাকলে কেউ ভালোবাসে না। 

২০২৪ সালে কেন অনলাইন থেকে ইনকাম করবেন?

২০১৪ সালের অনলাইন থেকে ইনকাম করার অনেক কারণ আছে। ২০১৪ সাল এখন একটি স্মার্ট বাংলাদেশ থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশের পরিনত হচ্ছে। তাই কেন আপনি বাহিরে কষ্ট করে ইনকাম করবেন। ঘরে বসে অনলাইন থেকে ইনকাম করবেন। আজকের দিনে চাকরির বাজার অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে , অনেকেই হাজার চেষ্টা করে ও চাকরি পাচ্ছে না চাকরি না। না পেয়ে মানুষ হতাশ হয়ে পড়েছে। হাল ছেড়ে দিচ্ছে। বেকার ব্যক্তিতে পরিণত হচ্ছে। আবার আমরা এটাও দেখতে পাচ্ছি , যে করোনা কালীন সময়ে , অনেকেই তাদের চাকরি হারিয়েছেন। বেকারত্বে ভুগেছেন। তাহলে এ খানে চাকরিরো কোনো গ্যারান্টি নেই। 

চাকরি করে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ইনকাম করা যায়। কিন্তু অনলাইন থেকে ইনকাম করার ক্ষেত্রে কোন বাধ্য বাধকতা নেই। কেউ হাজার , হাজার লাখ , লাখ লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারচ্ছেন। অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে। আবার কেউ কোন টাকা ও ইনকাম করতে পারচ্ছেন না। আর  অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য অবশ্যই আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ টিপস্ মাথার মধ্যে রাখতে হবে। আপনি কিন্তু চাইলেই চাকরি বা পড়ালেখার পাশাপাশি ইনকাম করতে পারেন।মানে , আপনি একদিকে চাকরি করবেন , অন্যদিকে বাড়তি সময়ে , অনলাইন থেকে ইনকাম ও করবেন। পড়ালেখার পাশা পাশি আয় করা সম্ভব সেটার জন্য এই মাধ্যমই হবে আপনার জন্য সেরা উপায়।

এক্ষেত্রে মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে আপনার ধারণা সঠিক ধারণা  বৃদ্ধি করতে হবে তবেই আপনি নিজের অন্যদিকে আপনার নিজের পড়ালেখার করা সহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ নিজেই বহন করতে পারবেন।এমন অনেক ছাত্র ছাত্রী আছে যারা পড়ালেখা করার পাশাপাশি অনলাইন থেকে আয় করে থাকে।ইনকাম করে তারা কিন্তু তাদের পড়ালেখা থেকে চালিয়ে যাচ্ছে। তাই তুমি চাইলে এখান থেকে পড়ালেখা বা চাকরির পাশাপাশি ইনকাম করতে পারবেন।

 অনলাইন ইনকাম প্রতিষ্ঠিত করার কয়েকটি সেরা উপায়

বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুব সহজে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা সম্ভব অনলাইনে টাকা ইনকাম করার জন্য অনেক উপায় বা মাধ্যম রয়েছে অনলাইনে ইনকামের রাস্তা প্রত্যেকের জন্য অবশ্যই খোলা। প্রয়োজন হবে কিছু সাধারণ কৌশল ও দক্ষতার এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে ২০১৪ সালের এসে অনলাইনে ইনকাম প্রতিষ্ঠিত করার কার্যকরী আকর্ষণীয় কিছু উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। 

ইনশাআল্লাহ

চলুন তাহলে শুরু থেকে শুরু করা যাক. 

ওয়েবসাইট বিক্রি করে ইনকাম 

আপনি চাইলে ওয়েবসাইট বানানো কাসে কি মোটামুটি মানের একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে এটা বিক্রি করে ২০১৪ সালে এসে আপনি অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে শুধু একটি ডোমেইন ও হোস্টিং কিনতে হবে। সেটার জন্য কোডিং না জানলে ও কাজ হবে , আপনি ওয়ার্ডপ্রেস বা ব্লকারে একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে সেটাকে সেখানে কিছু লেখা লেখি বা কনটেন্ট পাবলিশ করে সেটি কে মনিটাইজ করে বিক্রি করলে। আপনি এখন এডসেন্স অ্যাপ্রুভ ওয়েবসাইট এর দাম প্রায় ১২ থেকে ২৪ হাজার টাকা। তাই আপনি চাইলেই অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন।এটা করার জন্য এই পদ্ধতিতে অবলম্বন করে ট্রাফিক কোয়ালিটি ভেদে এডসেন্স ওয়েবসাইটের দামে বিভিন্ন তার তম্মা দেখা যায় , 
যেমন : -
সদ্য অ্যাপ্রুভ হওয়া সম্ভাব্য ওয়েব সাইটে বর্তমান দাম : - ১৩ থেকে ২৩ হাজার টাকা।
পেন ভেরিফাইড করা ওয়েবসাইটের বর্তমান দাম : - ২০ - ৩৫ হাজার টাকা।
পেমেন্ট রিসিভ হওয়া ওয়েবসাইটের বর্তমান দাম : - ৩০ থেকে ১ লাখ টাকা। 

ব্লগিন করে ইনকাম

২০২৪ সালে ব্লগ ইন করে অনলাইন ইনকাম করার জন্য সেরা ও অন্যতম একটি উপায়। ব্লগ ইন করে এখন অনেক মানুষ মাসে প্রায় লক্ষাধিক টাকার উপরে ইনকাম করছে। আপনিও চাইলে ব্লগ ইন করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এজন্য আপনাকে একটি ওয়েবসাইট খুলতে হবে।তারপর আপনি সেখানে লেখালেখি করবেন। কনটেন্ট লিখে আপনি ইনকাম করে। আপনাকে কোন টাকা খরচ করতে হবে না। এর বিনিময়ে আপনি নিজে বিনিয়গ পাবেন। কিন্তু আপনি দীর্ঘ সময় যাবত ব্লগ ইন করে অনেক টাকায় ইনকাম করতে চাইলে। আপনাকে একটি ডোমেইন কিনতে হবে।এখানে হোস্টিং কেনার প্রয়োজন নেই। আপনি চাইলে সেখানে ব্লোগার দিয়ে ও ফ্রিতে ব্লগিং করতে পারেন।

 কিংবা আপনি হোস্টিং কিনে ওয়ার্ডপ্রেসে ব্লগ ইন করতে পারবেন। এখানে ডোমেইন কেনার প্রয়োজন নেই। যেকোনো একটি কিনতে হবে। যেটা আপনি করতে চান সেইটার ওপর নির্ভর করে কিনতে হবে।  ব্লগিন করে টাকা ইনকাম করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট গুগল এডসেন্স বা অন্য কোন অ্যাড নেটওয়ার্ক দিয়ে মনিটাইজ করে নিতে হবে। তবে আমাদের ওয়েবসাইটে।ও উক্ত এড নেটওয়ার্ক এর অ্যাপ থেকে ইনকাম করতে পারবেন।ব্লগাররা গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে এখন থেকে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে। তাছাড়া আপনি ওয়েবসাইটে আর্টিফিশ মার্কেটিং করে ও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

আর্টিকেল লিখে আয়

আর্টিকেল লিখে আপনি অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি লেখালেখি করার অভ্যাস থাকে কিংবা আপনি যদি আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে চান , তবে অবশ্যই আপনি ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনি জানেন আপনার অভিজ্ঞতা আছে এমন কোন বিষয় নিয়ে লিখতে পারেন। মনে করুন , আপনার খেলাধুলা অথবা স্বাস্থ্য সম্পর্কে অভিজ্ঞতা আছে , তাহলে আপনি এসব বিষয় নিয়ে ব্লগ আর্টিকেল লিখে সেগুলা বিক্রি করে ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনেকে এখন ব্লগ আর্টিকেল লিখে মার্কেটপ্লেস থেকে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করছে।এজন্য কন্টেন্ট লেখা করতে বলতে বোঝানো হয়েছে , আপনাকে এমন বিষয় নিয়ে লিখতে হবে যেসব বিষয় সম্পর্কে মানুষ জানতে চায় বা কৌতুহাল আছে। 

তবে আপনি মোবাইল ফোনে সেই সম্পর্কে জানার ইচ্ছা থাকে , আপনি সেই বিষয় সম্পর্কে সার্চ করবেন।  কেমন সারা পৃথিবীতে প্রায় সবাই বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনিয়ার আবার প্রয়োজনীয় জিনিস খুঁজে থাকে। তথ্য পাওয়ার আশায় মানুষ যেসব বিষয় নিয়ে google বা অন্যান্য সার্জেন জেনে সার্চ করে থাকে , আপনাকে সেসব বিষয় নিয়ে লিখতে হবে। আপনি যদি আর্টিকেল লিখতে পারেন , তবে অনলাইনে অনেক মার্কেটপ্লেস আছে এসেছে যেগুলোতে আপনি আপনার আর্টিকেল বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
যেমন : - ফাইবার , ফ্রিল্যান্সার ও আপওয়ার্ক 
এসব মার্কেটপ্লেসে গেলে আপনি দেখবেন একজন কন্টেন্ট রাইদারের কেমন চাহিদা। 

প্রতিনিয়ত অসংখ্য ওয়েবসাইট তৈরি করা হচ্ছে এসব ওয়েবসাইটের জন্য দরকার কনটেন্ট রাইটার। আর আপনি যদি সেটাই পারেন তবে বুঝতেই পারছেন আপনার মূল্য কতটা এসব ওয়েবসাইটের জন্য বিভিন্ন বিষয়ক সম্পর্কে আপনাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য লিখে থাকেন। তাই আপনি এই সেক্টরে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

YouTube ভিডিও দেখে ইনকাম 

Youtube ভিডি ও হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট অথবা প্ল্যাটফর্ম । যেখানে অসংখ্য মানুষ মিলিয়ন মিলিয়ন ভিডি ও আপলোড করছে। আর  আমরা সেখান থেকেই প্রায় আমাদের সবার প্রয়োজনীয় ইউটিউবে ভিডি ও দেখে থাকি। আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় অনেক ভিডিও এখান থেকে দেখি থাকি। আমরা যেগুলো থেকে আমাদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান পেতে চাই থাকে যারা ইউটিউব এত কষ্ট করে ভিডি ও বানায় , তারা কিন্তু ইনকাম করার উদ্দেশ্য ভিডি ও বানিয়ে থাকে। তাই আপনি যদি চান তবে youtube এ মানুষের প্রয়োজন আছে এমন ভিডি ও বানিয়ে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারেন।

 এই ভিডি ও থেকে ২০২৪ সালে প্রত্যেকেই অনলাইনে ইনকাম পারেন অনায়াসে। youtube চ্যানেল থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে আগে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। সেই চ্যানেলে প্রতিনিয়ত ভিডি ও আপলোড করতে হবে। আপনি যেকোনো ধরনের ভিডি ও আপলোড করতে পারেন , কিন্তু মানুষের জীবনে দরকার সে ধরনের ভিডিও আপলোড করার চেষ্টা করবেন  যখন আপনার youtube চ্যানেলে ভিডি ওতে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূর্ণ হলে এবং ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার পূর্ণ হলে তখন আপনি গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এবং সেই সাথে আপনাকে গুগল এডসেন্সের থেকে আপনার চ্যানেলের মনিটাইজেশন পেয়ে গেলে এডসেন্সের বিজ্ঞাপন আপনার চ্যানেলের ভিডি ওতে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

তাছাড়া আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে rt ফিশিয়াল মার্কেটিং নামে কোন কোম্পানির স্পন্সর করে ও টাকা ইনকাম করতে পারেন। 

ফেসবুক থেকে ইনকাম 

২০১৪ সালের অনলাইনে আয় করতে চাইলে ফেসবুক হতে পারে আপনার জন্য একটি সেরা পদ্ধতি। পৃথিবীর সবচাইতে বড় সোশ্যাল মিডিয়া হলো facebook। এর চেয়ে বড় সোশ্যাল মিডিয়া আর হয় না। প্রতিদিন ফেসবুকে লক্ষাধিক নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হচ্ছে। আপনারা ও নিশ্চয়ই একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আছে। আর সেই জন্যই আপনি চাইলে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এজন্য প্রথমে আপনার একটি ফেসবুক পেজ অথবা ফেসবুক গ্রুপ থাকতে হবে।  ফেসবুকের নতুন আপডেট এ এখন facebook অ্যাকাউন্ট থেকে রিয়েল ভিডি ও আপলোড করে ও আয় করা যায়। এজন্য আপনার ফেসবুকে ওকে প্রফেশনাল মুড ওপেন করতে হতে হবে। 

Facebook পেজ এবং ভিডি ও থেকে আয়

আপনার যদি ফেসবুক পেজ থেকে থাকে তবে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনার ফেসবুক পেইজে নিয়মিত আপলোড দিতে হবে। তখন আপনার ফেসবুক থেকে সর্বশেষ ৬০ দিনের ভিতরে প্রতি ৩ মিনিট ভিডি ওতে , কমপক্ষে এক মিনিট ভিউ হবে ৩০ , ০০০ হাজার ও ১০০০ লাইক অথবা ফলোয়ার হবে তখন আপনি ফেসবুক থেকে খুব সহজে মনিটাইজ পেয়ে যাবেন। ফেসবুক থেকে আপনার একাউন্টে সর্বনিম্ন ১০০ ডলার হলে উওোলন করতে পারবেন। 

গ্রাফিক্স ডিজাইন থেকে আয়

গ্রাফিক্স ডিজাইন থেকে ২০২৪ সালে ইনকাম করতে চাইলে আপনি যদি এই পথটা বেচে নেন। তাহলে আপনি একদম সঠিক পথ অবলম্বন করেছেন। গ্রাফিক্স ডিজাইনের চাহিদা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলে যায়। মার্কেট প্লেসে একজন গ্রাফিক ডিজাইনারের অনেক দাম।  আপনি যদি একজন ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে ক্যারিয়ার করতে চান , তবে এই সেক্টরের সহজে সফল হতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইনররা বিভিন্ন ধরনের লোগো , ব্যানার , ফেসটোন ও পোস্টার ডিজাইন করে থাকে। কেউ যদি নতুন কোন কোম্পানি খুলে , তবে তার কোম্পানির জন্য লোগো , ব্যানার , ফেসটুন ও পোস্টারের প্রয়োজন হয়।
 ( আর সেই সময় এই জন্য এক্ষেত্রে গ্রাফিক্স ডিজাইনারের প্রয়োজন পড়ে)। 
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে মার্কেটপ্লেস এ কাজ করার জন্য আপনাকে আগে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হবে। ভালোভাবে প্রশিক্ষণ নিয়ে শিখতে হবে এজন্য আপনি কোন কোর্স করতে পারেন , এই সম্পর্ক নিয়ে সঠিক তথ্য ধারণা পরিষ্কার নিয়ে সামনে গেলে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন। আমাদের দেশে অনলাইনে কোন কিছু কোনলে সেটা অবশ্যই ধরা দিবে। এই বিশ্বাসটাকে সামনে রেখে এগোতে হবে। কিংবা ইউটিউব থেকে ও শিখতে পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে অনেক সময় দিতে হবে। তাড়াহুড়া করে একদিনে শিখতে পারবেন না। তাছাড়া গ্রাফিক ডিজাইন করার সময় আপনার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা ফুটে উঠবে।

 তাই এই সেক্টরে আপনাকে অনেক সময় দিয়ে কাজ শিখতে হবে এবং কোন কাজ করার সময় ভাবে  নৈপূন্য তা ডিজাইন ভরিয়ে বা ফুটিয়ে তুলতে পারবেন।

 ওয়েব ডিজাইন করে ইনকাম 

ওয়েব ডিজাইন করে ইনকাম করা সহজ পদ্ধতি আছে। ওয়েব ডিজাইন ও 2024 সালে  সেরা উপায়ের মধ্যে একটি। তথ্য ও প্রযুক্তির যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এখন প্রতিনিয়ত লক্ষাধিক ওয়েবসাইট তৈরি করচ্ছে। আপনি এখন যে আমার লেখাটি পড়ছেন , এটি একটি ওয়েবসাইট থেকেই পড়চ্ছেন। সবাই তার ব্যবস্থা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েবসাইট বানিয়ে থাকে।  এজন্য প্রয়োজন হয় একজন ওয়েব ডিজাইনার। আর এ ওয়েব ডিজাইন যিনি তার ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী ওয়েবসাইট ডিজাইন করে দিতে পারেন। আপনি চাইলে ওই ডিজাইন শিখে এই সেক্টরে কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। 

ওয়েব ডিজাইন শেখার জন্য ইউটিউব ব্যবহার করতে পারেন বা যে কোন ধরনের কোর্স করতে পারেন। আপনি যদি একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার হতে পারেন তবে তো ওয়েব ডিজাইন করেই আপনি মার্কেটপ্লেস এ থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারেন।অনেকেই ফাইবার , ফ্রিল্যান্সার ও অ্যাপওর্য়াক মার্কেটপ্লেসে শুধু মাত্র ওয়েব ডিজাইন করে অন অনলাইন ইনকাম করছেন।

 প্রোগ্রামিং শিখে আয়

প্রোগ্রামিং হচ্ছে অনলাইনে ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে সেরা পদ্ধতি। আপনি যদি প্রোগ্রামিং শেখার জন্য কয়েক ঘন্টা সময় ব্যয় করতে পারেন , তবে যে কোন একটি প্রোগ্রামিং language ভালো মতো রপ্ত করতে পারলে , তবে যেকোনো ধরনের অ্যাপ নিয়ে বা কোন সফটওয়্যার নিয়ে ইনকাম করতে পারেন। প্রোগ্রামিং হলো ধৈর্য ধরে শেখার জিনিস। আপনাকে প্রোগ্রামিং শিখতে হবে এবং এর পাশাপাশি প্রতিনিয়ত চর্চা করতে হবে প্রচুর পরিমাণে চর্চা করতে হবে। তাহলে যে কোন প্রোগ্রামেই ল্যাঙ্গুয়েজ সহজে রপ্ত করতে পারবেন। আপনি যদি একজন ভালো মানের প্রোগ্রামার হতে চান তাহলে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কোম্পানি গুগল কিংবা ফেসবুক অথবা অ্যামাজন এই চাকরি পেয়ে যাবেন। 

একজন ভালো প্রোগ্রামের বেতন নিয়ে কখনো ভাবতে হবে না। আপনি একজন ভালো প্রোগ্রামার হতে পারলে টাকা আপনার পিছনে পিছনে দৌড়াবে , আপনাকে দৌড়াতে হবে না। এছাড়া আপনার প্রোগ্রামিং শিখলে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন বাসায় বসেই। ফ্রিল্যান্সিং করে বিভিন্ন ক্লাইন্টের কাজ বা রিমোট জব করতে পারেন.ফ্রিল্যান্সিং একটি স্বাধীন পেশা। তাই আপনি যদি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান , তবে প্রোগ্রামিং হতে পারে আপনাকে অন্যতম পছন্দ। বা আপনার যদি কোন সফটওয়্যার ডেভলপার বা অ্যাপ ডেভেলপার হওয়ার ইচ্ছে থাকে , তবে আপনি যে কোন প্রোগ্রামের ভাষা শিখতে পারেন। 

প্রোগ্রামের ল্যাংগুয়েজ শিখে  যে কোন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস্ বা কম্পিউটার সফটওয়্যার বানাতে পারবেন , যা দিয়ে সহজে আয় করা সম্ভব।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে অনলাইন আয়

ডিজিটাল মার্কেটিং করে ২০২৪ সালে অনলাইন ইনকাম সবাই করতে চায়। সব কিছু যেহেতু এখন ডিজিটাল হয়ে গেছে , তাই ব্যাবসা হয়েছে ডিজিটাল। তাই ব্যবসা প্রসার করবে করার জন্য মার্কেটিং ও করতে হয় ডিজিটাল ভাবে। আপনার যদি একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকে , তবে আপনি ডিজিটাল ভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করে ব্যবসাকে ডিজিটাল এ রূপান্তরিত করতে পারেন। আপনার ব্যবসাতে অধিক কাস্টমার পাওয়ার জন্য আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং করা উচিত। তাছাড়া আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে অন্যেদের হয়ে মার্কেটিং করে দিবেন। কিংবা মার্কেটপ্লেসে কাজ করে প্রচুর টাকা ইনকাম করবেন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রসার অনেক।  ব্যাপক বিস্তার লাভ করছে। এই ডিজিটাল মার্কেটিং তাই অনেক সময় নিয়ে  মার্কেটিং শিখতে হয়। ধৈর্য নিয়ে শিখতে হয় ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া সার্চ টুল ব্যবহার করা হয়ে থাকে।  তবে সোশ্যাল মিডিয়াতে পণ্য বা সেবা সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিয়ে। ছবি বা ভিডি ও বানিয়ে অন্যের মাঝে পৌঁছানোর মধ্য দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয়ে থাকে। আরেক দিকে সার্চ টুল ইউস করে এ সবই ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয়ে থাকে।

 ই - মেইল মার্কেটিং হতে ইনকাম

অনলাইনে অনেকগুলো টপিকের মধ্যে ই - মেইল মার্কেটিং অন্যতম। আপনার ফোনে একটি ই - মেইল একাউন্ট তো অবশ্যই আছে , তাই না ? এখন প্রায় প্রতিটা কম্পিউটারে ই - মেইল একাউন্ট আছে তাছাড়া আমরা যারা অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারী আছে। তারা তাদের একটি  জিমেইল অ্যাকাউন্ট অবশ্যই থাকবে। এই ই - মেইল উইস করে মার্কেটিং করতে পারবেন। এটা জানেন তো ? ই - মেল মার্কেটিং করার জন্য প্রয়োজন লাগে প্রচুর সংখ্যক ই - মেইল এড্রেস। যার মধ্যে দিয়ে আমরা সবার মেইল আমাদের অ্যাফিলিয়েট লিংক অথবা আমাদের প্রোডাক্ট বা আমাদের সার্ভিস সম্পর্কে মেইলে করতে পারি। 

এখনকার দিনে day by day যে বাড়িতে  সারা পৃথিবীতে ইমেইল মার্কেটিং অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।  আপনি অনলাইনে ঢুকলেই ভালো ভাবে জানতে পারবেন। তাই আপনি অনলাইনে টাকা আয় করতে চাইলে ইমেল মার্কেটিং কে বেছে নিতে পারেন। 

ডোমেইন হোস্টিং বিক্রির মধ্য দিয়ে আয়  

ডোমেইন হোস্টিং বিক্রি এর মধ্য দিয়ে অনলাইনে আয় ২০২৪ সালে করতে চাইলে আপনাকে আগে ডোমেন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।
 
আমাদের এই ওয়েবসাইটের নাম স্ট্রবেরি ম্যাক্স ডট। 

আর এই স্ট্রবেরি ম্যাক্স ডট কম হলো একটি ডোমেইনের নাম।

একটি ওয়েবসাইটের ডোমেইন ও হোস্টেল থাকা লাগে।

 ডেমেইন হলো একটি নাম এবং হোস্টেল হলে সেটা স্টোরেজ।

 হোস্টিং এ ওয়েবসাইটে সকল তথ্য জমা থাকে। 

আপনি চাইলে ভালো কোন কোম্পানি থেকে ডোমেইন ও হোস্টিং কিনের রিসেল করে ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারেন।অনেকে এখন ডোমেইন হোস্টিং এর ব্যবসা করে ২০২৪ সালে অনলাইনে ইনকাম করছেন।এই পোস্টে আমি দেখিয়েছি ২০২৪ সালে অনলাইন ইনকাম আয়ের প্রতিষ্ঠিত করার সেরা কয়েকটি পদ্ধতি আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি।যেগুলোর মাঝে থেকে আপনি আপনার যোগ্যতা এবং  সামর্থ্য অনুযায়ী যেকোনো একটি বেছে নিতে পারেন   আপনার অনলাইন ক্যারিয়ার হিসেবে।সেখানে কাজ করে আপনার যশ খ্যাতি উভয়ই পেতে পারেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার একমাত্র আপনার। 

আর এই সিদ্ধান্ত অবশ্যই ভেবে - চিন্তে নিবেন। যে কাজটি আপনার ভালো লাগে , আপনার মন বসে , সেটি আপনার দীর্ঘদিন যাবত চলাইয় নিতে পারবেন সেটি নির্বাচন করা উচিত। এবং সেটিতে আপনার সফল হওয়া সম্ভব। যুগে যুগে অনলাইন থেকে গড়ে উঠেছে হাজারো কর্মসংস্থান খুলে গেছে , আপনার সম্ভাবনার দুয়ার। পৌঁছে দিয়েছে উন্নতির শিকারের। দূর হচ্ছে অভিশাপ নামক দুঃস্বপ্ন। তাই আর দেরি না করে আপনা কেও নিজের স্বাবলম্বী হিসেবে হতে হবে অনলাইন মাধ্যমের মধ্যে দিয়ে সেটি করতে পারবেন খুব সহজেই।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url